Posts

কিভাবে বাংলাদেশ থেকে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন

 ফ্রিল্যান্সিং প্রযুক্তির যুগে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এটি কোনও শিল্পের জন্য কাজ করা যে কোনও ব্যক্তির জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং করা কঠিন কাজ নয়। তবে ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য আপনাকে নিবেদিত এবং সংগঠিত হতে হবে। কারণ শেখার এই পদ্ধতিতে দক্ষ হতে সময় ও কঠোর পরিশ্রম প্রয়োজন। ধাপ 01: আপনি দক্ষতা অর্জন; দক্ষতা অর্জন করুন এবং প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন করুন। ধাপ 02: অনুশীলন, অনুশীলন এবং অনুশীলন; নিজেকে একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞ করুনধাপ 03: কিছু বাস্তব কাজ করুন, একটি ওয়েবসাইট খুলুন এবং আপনার ভবিষ্যতের ক্লায়েন্টদের আকৃষ্ট করার জন্য সেখানে আপনার কাজ প্রকাশ করুন। ধাপ 04: Upwork.com বা Freelance.com বা Elance.com যান; এছাড়াও আরও অনেকে আছেন। ধাপ 05: সেখানে আপনার নাম নিবন্ধন করুন এবং খুলুন এবং অ্যাকাউন্ট খুলুন। ধাপ 06: বিডিং শুরু করুন এবং একটি চাকরি জিতুন। ধাপ 07: কাজটি শেষ করুন এবং এটি আপনার ক্লায়েন্টের কাছে জমা দিন। ধাপ 08: একটি পেমেন্ট পদ্ধতি যোগ করুন এবং টাকা প্রত্যাহার করুন।ফ্রিল্যান্সিং কেন বাংলাদেশের অনেকেই পছন্দ করেন?  আপনি যদি ছাত্র হন তবে এটি আপনার অধ্যয়নের প...

বইপোকা

 ঢাকা শহরের বইপোকাদের কাছে বইয়ের স্বর্গ মানেই হলো নীলক্ষেত কিংবা বাংলাবাজার। অনেক ঢাকাবাসীর তো এ-ও বিশ্বাস যে নীলক্ষেত বা বাংলাবাজারের চেয়ে বড় বইয়ের বাজার বুঝি হতেই পারে না। কিন্তু তাদের জন্য বড় ধরনের একটি চমক অপেক্ষা করে রয়েছে প্রতিবেশী কলকাতাতেই। সেখানে গিয়ে কাউকে যদি জিজ্ঞেস করা হয়, "দাদা, খুব রেয়ার কিছু বই খুঁজছিলাম। কই পাব বলুন তো!" মুহূর্তের মধ্যেই পেয়ে যাবেন ঝটিতি জবাব, "কেন, কলেজ স্ট্রিট!"    কলেজ স্ট্রিট নিয়ে এমন প্রবল আত্মবিশ্বাসের পেছনে বেশ যুক্তিসঙ্গত কিছু কারণ রয়েছে। প্রায় দেড় কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত এই সড়ক পৃথিবীর বুকে বাংলা বইয়ের বৃহত্তম বাজার। আয়তনে এটি সম্মিলিতভাবে নীলক্ষেত ও বাংলাবাজারের চেয়েও বড়। শুধু কি তাই! এটি ভারতের বৃহত্তম বইয়ের বাজার, এবং পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম পুরনো বইয়ের বাজার।     কলেজ স্ট্রিট সম্পর্কে বেশ চমৎকার একটি মিথ প্রচলিত রয়েছে: আজ পর্যন্ত নাকি পৃথিবীর কোনো ছাপাখানাতেই এমন কোনো বই ছাপা হয়নি, যার অন্তত একটি কপি আপনি কলেজ স্ট্রিটে খুঁজে পাবেন না। এ যে নিছকই অতিকথন, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু তারপরও একটিবার কলেজ স্ট্রিট ধর...

ঢাকা বিশ্ববিদযালয়ে এ থাকাকালীন কি কি করা উচিৎ

Image
#প্রথম বর্ষের পাঁচটি কাজ: ১. তুমি কোটিপতির সন্তান হলেও- তোমাকে ইনকাম করার চেষ্টা করতে হবে। এতে তোমার রেস্পন্সিবিলি নেয়ার, অন্যকে সার্ভ করার, টাকা পয়সা হ্যান্ডেল করার এক্সপেরিয়েন্স তৈরি হবে। আর ইনকাম করা শুরু করলে সব একসাথে খরচ করে ফেলবে না। বরং অন্য ব্যাংকে আলাদা একাউণ্ট খুলে ২০% সেইভ করে রাখবে ।  ২. কিছু ফ্রেন্ডশীপ ডেভেলপ করবে। চান্স পাইলে জাস্ট ফ্রেন্ড হয়ে থাকবে। কারণ ভার্সিটি লাইফের ফ্রেন্ডরাই তোমার সারা জীবনের বেস্ট ফ্রেন্ড। ৩. প্রথম থেকেই ইংরেজিটা ভালো করে শেখার চেষ্টা করবে। তুমি জীবনে যাই করতে চাও না কেন। ইংরেজি জিনিসটা তোমাকে পদে পদে এগিয়ে রাখবে। ৪. অন্ততঃ একজন ফ্যাকাল্টি/সিনিয়র কারো সাথে ফ্রেন্ডশিপ লেভেলের ইনফরমাল ইন্টারাকশন রাখার চেষ্টা করবে। যার কাছে পার্সোনাল সমস্যা, পড়ালেখার ঝামেলা, ফিউচার নিয়ে কনসার্ন নিয়ে আলোচনা করতে পারবে। সে মূলতঃ তোমার মেন্টর/গাইড/কোচ হিসেবে থাকবে। ৫. ক্লাসে যেহেতু যেতেই হবে। তাই ক্লাসে মনোযোগ দেয়ার চেষ্টা করবে। পড়ালেখায় ভালো হতে পারলে ভালো। তবে অন্তত মাঝামাঝি লেভেলে রাখার চেষ্টা করবে।     #দ্বিতীয় বর্ষের পাঁচটি কাজ: ১. পড়ালেখা সিরিয়...

ফ্রিল্যান্সার গাইডলাইন

 একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কিভাবে মার্কে টপ্লেসের বাইরে ক্লায়েন্ট খুঁজে পাওয়া যায়? ফ্রিল্যান্সার বলতে কাদের বোঝানো হয়? এই ই-বুকটাতে একজন ফ্রিল্যান্সার মার্কে টপ্লেসের বাইরে কিভাবে সবচেয়ে ইফেকটিভ ওয়েতে ক্লায়েন্ট খুঁজেপেতে পারেন সেই সম্পর্ত ডিটেইলড এবং স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন প্রোভাইড করা হয়েছে। এই গাইডলাইনে যেসব টপিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো হলো - ফ্রিল্যান্সার বলতে কাদের বোঝানো হয়?  আপনি কি একটা বড় পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত?  আমি কে যে আপনাদের গাইড করতে চাইছি?  কেমন ছিলো আমার জার্নির শুরুর দিকের সময়গুলো?   ডিজাইনার হিসেবে জার্নির প্রথমদিকের স্ট্রাগল কেমন ছিলো? একটা নতুন আশার আলো ০১৷ নিশিং ডাউন এবং মার্কে ট রিসার্চ ০২। Irresistible অফার ক্রাফটিং করা  ০৩। সার্ভিসের প্যাকেজিং করা  ০৪। কোল্ড ইমেইল (এক্সাম্পল এন্ড কেইস স্টাডি) ০৫৷ সোশ্যাল মিডিয়া কোল্ড আউটরিচ (এক্সাম্পল এন্ড কেইস স্টাডি) ০৬। কোল্ড আউটরিচ কিভাবে করবেন? ০৭। ইনবাউন্ড মার্কেটিং বা কন্টেন্ট মার্কেটিং ০৮। পারসোনাল ব্র্যান্ডিং ০৯। ওয়েবসাইট  ১০। রেফারেল জব ইকোনমির বর্তমান অবস্থা সম্পর্...

তুই আমার নেশা

Image
  ঘুমের ঘোরে বুঝতে পারছি যে কেউ আমার ঠোঁটে তার ঠোঁট গভীরভাবে স্পর্শ করেই চলছে। কিন্তু ঘুমের রেশের জন্য চোখ গুলো চেয়েও খুলতে পারছি না। নিশ্বাস খানিকটা আটকে এসেছে। তাই ছাড়া পাওয়ার জন্য ছটফট করেই চলেছি কিন্তু কিছুই করতে পারছি না। হাত পাও নাড়াচাড়া করতে পারছি না। মনে হচ্ছে কেউ যেন আমার হাত পা শক্ত করে চেপে ধরে আছে৷ বেশ কিছুক্ষণ পরই আমার ঘুম ভেঙে যায় আর আমি ধরফরিয়ে উঠি। মাথায় বিন্দু বিন্দু ঘাম জমে আছে। চেহারায় আতংকের চাপ ফুটে উঠেছে। পাশের সাইড টেবিল থেকে পানির বোতল নিয়ে পানি খেয়ে নিলাম আমি। চারপাশটা ভালো মত দেখে নিলাম। না কেউ নেই। দরজাটাও বন্ধ। । -- " আবার সেই একই ফিলিংস। বার বার কেন এই রকম লাগে আমার! মনে হয় কেউ যেন আমায়.. না এইটা কিভাবে সম্ভব। সব তহ বন্ধ কাউরো আশার চান্স নেই। আমি কি তাহলে এতক্ষন স্বপ্ন দেখছিলাম। এইটা কি আদো স্বপ্ন নাকি বাস্তব। কেন মনে হয় যে সত্যি এইগুলা আমার সাথেই হয়েছিল। কেউ ছিল এই রুমে। কিন্তু কে?? " . কোন কুল কিনারা না খুঁজে পেয়ে স্বপ্ন মনে করে কথাটা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিলাম আর পাশের টেবিল ল্যাপ জ্বালিয়ে আবার শুয়ে পড়লাম। । । । । আবছা অন্ধকার এক রুমে মধ্যে হাল...

মায়ার শহর

  কখনো ভাবিনি নিজের প্রিয় মানুষটার বিয়ে নিজের চোখের সামনে দেখবো কত স্বপ্ন ছিল তাকে ঘিরে। আমি আনিয়া মাহি সবাই মাহি বলেই ডাকে আর যার বিয়ে হচ্ছে সে আমার ভালোবাসার মানুষ আবির। যাকে যখন থেকে ভালোবাসা কি বুঝেছি তখন থেকে ভালোবেসেছি। DOWNLOAD KARAGAR অতীতে ফেরা যাক.... কিরে মাহি কলেজে যাবি না কয়টা বাজে দেখচ্ছিছ উঠ বলতাছি নবাবের বাচ্চা এখনো ঘুমাইতাছে। মাহির মা টেনে উঠিয়ে যা ফ্রেস হ আজ তোর আবির ভাইয়া আসবে। আম্মুর কথা শুনে আমার ঘুম উড়ে ঘেছে। কি বললা আম্মু আ আ আবির ভাইয়া আসবে। জি। আম্মু তুমি জাও আমি ফ্রেস হয়ে আসতেছি। তারপর ফ্রেস হয়ে নিচে ঘিয়ে দেখি বড় খালামুনি,ছোটো খালামুনি, রিয়া আপু,জিয়ান ভাইয়া,নূর আপু,ইফতি ভাইয়া সবাই এসেছে আরো একজন আছে যাকে দেখে আমার চোখ আটকে গেছে লম্বা গায়ের রং সাদা বাদামি চোখের মনি যেন ওই চোখে এক মায়ার শহর ওই চোখে যে বেশি সময় তাকিয়ে থাকা সম্ভব না। বড় খালামুনির ডাকে আমার ঘোর ভাঙ্গলো কিরে মাহি ওখানে দাঁড়িয়ে আছিস কেন এদিকে আয়। আমি...

কুবিতে একদিন

  সাস্টে চান্স হল না। বারান্দায় গিয়ে দাঁড়ালাম, দেখি সাস্টের বাস যাচ্ছে। রুমে এসে হাউমাউ করে কান্না। ততক্ষণে বিভিন্ন জায়গায় ১৫ ইউনিটে এডমিশন টেস্ট দেওয়া শেষ। আম্মু অনেক কষ্ট করে সব জায়গায় যাওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। এবার আর বাসায় টাকা চাওয়ার মুখ নেই, নিজের হাতও খালি। বন্ধুরা হাতে তিন হাজার টাকা ধরিয়ে দিয়ে বলল, আসার সময় রসমালাই নিয়ে আসিস। লম্বা জার্নি করে বুঝলাম কুমিল্লা অনেক বড়, কারণ আমার গন্তব্য ছিল লক্ষ্মীপুর। ইবরাহিম আংকেল পরীক্ষা দেওয়াতে নিয়ে গেলেন। আপু-দুলাভাইর আকত হয়ে গেছে তখন কিন্তু রিসিপশনের আরও কিছুদিন বাকি। আপুর চাচা শ্বশুরের বাসায় দুপুরে খেয়েদেয়ে বি ইউনিটে পরীক্ষা দিতে গেলাম। কোনো পরীক্ষার আগে সেবারই প্রথম ডিম খেলাম। আমি তখন জিম্বাবুয়ে, হারানোর কিছু নেই। চা খেয়ে রুমে ঢুকে দেখি প্রশ্ন দিয়ে দিয়েছে। রোল বসানোর পর দেখলাম ২৫টা প্রশ্ন মিসিং। কুবির ভর্তি পরীক্ষার পদ্ধতি অনেক সুসজ্জিত, মেডিকেল-ঢাবির মত। যখন বুঝলাম আমাকে আরেক সেট এটাচড প্রশ্ন-উত্তরপত্র নিতে হবে, ততক্ষণে ১০ মিনিট চলে গেছে। হলের স্যার আমাকে নতুন একটা প্রশ্ন দিলেন, সেটার উত্তরপত্র ছিঁড়ে রেখে দিলেন! আমি বললাম স্যার এ...